কিভাবে YouTube subscriber বৃদ্ধি করবেন

পোস্ট  বার দেখা হয়েছে
কিভাবে YouTube  subscriber বৃদ্ধি করবেনঃ নিয়মিত Video Upload করুন এবং এটা একটা নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে করুন। যদি আপনার ভিউয়ারগন প্রতি বুধবার আপনার চ্যানেলে নতুন Video পায় তাহলে তারা প্রতি বুধবারেই ভিডিও এর প্রত্যাশায় আসে। আর তাছাড়া নিয়মিত ভিডিও দেওয়ার আরেকটা কারন হচ্ছে আপনি যতবার নতুন ভিডিও দেবেন ততবারই আপনার Subscriber নোটিফিকেশন পাবে।



আপনার Video Title ৫০ বর্ণের মধ্যে রাখুন। যদি বড় করেন তাহলে আপনার Video Title কিছুটা কাঁটা পরবে। এক্ষেত্রে ভিউয়ারও সঠিকভাবে না বুজতে পারে এবং Search Result এর প্রভাব পরবে।

আপনার Blog এ Video গুলো Embeded করুন। এতে করে যেমন আপনার Video-View বাড়ার পাশাপাশি আপনার Blog এর পাঠক বাড়বে তেমনি বাড়বে আপনার Blog এবং Channel এর অথোরিটি।
আপনার সাধারন ভিডিও গুলোকে ছোট রাখুন। ২/৩ মিনিটের মধ্যে রাখুন। ভিউয়ার বড় ভিডিও দেখতে উৎসাহী হয় না।



ভিডিও এর জন্য কোন কীওয়ার্ড বাছাই করার আগে একটা গুগল সার্চ করে নিন ঐ কীওয়ার্ড দিয়ে। যদি দেখেন রেসাল্টের প্রথমেই একটা ভিডিও আছে তাহলে বুঝবেন আপনার ভিডিও গুগল রেঙ্কে প্রথমে আসার চান্স আছে।



টপিক হিসেবে আপনার ভিডিও গুলোকে প্লেলিস্ট করে নিন। আর প্লেলিস্টের নামকরনেও আপনার ভিডিওগুলোর নির্ধারিত কীওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। এটা প্লেলিস্ট গুগল রেঙ্কে সাহায্য করবে।



আপনার সকল ভিডিওতে একটা ইন্ট্রো দিন। এটা আপনার চ্যানেলের অথোরিটি অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে এবং চ্যানেলের সাবস্ক্রাইভার বাড়িয়ে দিবে।



অবশ্যই আপনার সকল ভিডিওতে কীওয়ার্ড রিলেভেন্ট করে টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন দিন।



যখন আপনার ভিডিও আপনার ব্লগে বা কোন সাইটে এম্বেড করেন তখন আপনার ভিডিওর লিঙ্কটাও শেয়ার করে দিন। এটা আপনার চ্যানেলে সরাসরি লিঙ্কিং করবে এবং ভিউয়ার আপনার চ্যানেলের অন্য ভিডিও দেখার জন্য আগ্রহী হবে।



আপনার এবং আপনার চ্যানেলের পরিচিতি প্রদান করে একটা মনোমুগ্ধকর চ্যানেল ট্রেইলার তৈরি করুন যা কেউ আপনার চ্যানেলের হোমে আসলে অটো-প্লে হবে। আপনার ভিডিও আপনাকে অথোরিটি দিতে এটি অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।



 এর শেষে একটা বড় এনোটেশনে শক্ত কল-টু-একশন প্রদান করুন।



ট্রেন্ডিং ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার পাশাপাশি কিছু ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করুন যেগুলো কখনো পুরনো হবে না। ট্রেন্ডিং ভিডিও দ্রুত কিছু কিছু ভিউ পাওয়ার জন্য কাজ করে, কিন্তু আপনার চ্যানেলকে স্মরণযোগ্যও রাখতে হবে। এতে আপনার চ্যানেলের আয় হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন চান্স নেই। আর এটা গুগল রেঙ্কিংয়েও সহায়তা করে।



আপনার ব্লগেও সাবস্ক্রাইভ বাটন দিন। সেটা এম্বেডেড ভিডিও এর পাশে হলে আরও ভালো হয়।


 কিছু ক্ষেত্রে মানুষ শুধুমাত্র লং-টেইল কীওয়ার্ড দিয়েই সার্চ করে থাকে। তাই এধরনের কিছু নিয়ে ভিডিও বানালে লং-টেইল ডেসক্রিপশন ব্যাবহার করবেন। এতে এমন কিছু ভিউ পাবেন যারা এই ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহী।



আপনার সাইটে বা ব্লগে একটা ইউটিউব উইজেড ব্যাবহার করতে পারেন। Tint এধরনের কাজের জন্য অনেক ভালো একটা টুল।



আপনার ভিউয়ারদের লাইক করতে বলুন। কারন ভিডিওতে লাইক ইউটিউবকে ইনফর্ম করে যে আপনার ভিডিও পপুলার, তখন ইউটিউব সার্চ এ এটি প্রাধন্য পায়।



আপনার Video তে দেওয়া কমেন্ট সবসময় চেক করুন এবং উত্তর দিন। এতে যেমন আপনার Viewer Subscriber বুজবে আপনি তাদের প্রতি আন্তরিক তেমনি YouTube ও বুজবে যে আপনি আপনার Viewer দের প্রাধন্য দেন।



অন্য YouTuber এর সাথে কাজ করে দুজনেই দুজনের Channel Promte করুন। আবার দুইজন একসাথে কিছু Co-Branded Video তৈরি করুন।


 Creator Dashbaord এবং Analytics থেকে সবচেয়ে একটিভ ফানজ খুজে বের করুন এবং তার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করুন। এবং তাদেরকে তাদের কমিনিটিতে ভিডিও শেয়ার করতে বলুন।













পোস্ট লেখক:

আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখক কে ভালো কিছু লিখার অনুপেরনা যোগাই তাই প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত জানাতে ভুলবেন না। তবে বন্ধুরা এমন কোন মন্তব্য পোস্ট করবেন না যার ফলে লেখকের মনে আঘাত করে! কারণ একটা ভাল মন্তব্য লেখক কে ভাল কিছু লিখার অনুপেরনা যাগাই !


0 comments:

Social Media Exchange Website - Likenation
The Most Popular Traffic Exchange

Powered by APSense Business Network