কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং ভিত্তিক ব্যবসা হতে পারে
পোস্ট বার দেখা হয়েছে
ফ্রিল্যান্সিং বলতেই অনেকে ধরে নেন অনলাইনে কাজ করা। এই সাইটে অনেকবার উল্লেখ করা হয়েছে ফ্রিল্যান্সিং সবসময় ইন্টারনেটভিত্তিক হতে হবে এমন কথা নেই। স্থানীয়ভাবে কারো কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বললে কোন ক্ষতি নেই। বরং অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে এভাবে দক্ষতা বাড়ানো সুবিধেজনক।
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয়ভাবে ব্যবসা করা কি সম্ভব ?
সম্ভব। এর সুবিধে অনেক। একদিকে যারা কাজ করাতে চান তাদের কাজ সহজ করা এবং খরচ কমানো। অন্যদিকে যারা কাজ করে আয় করতে চান তাদের আয়ের সুযোগ করে দেয়া। এধনের কাজ আপনার চারিদিকে সবসময়ই হচ্ছে। তাকে কিছুটা নিয়মের মধ্যে এনেই একাজ করা সম্ভব।
কোন ফ্রিল্যান্সিং সাইটকে উদাহরন হিসেবে ধরুন। তাদের কাছে যিনি কাজ করাতে চান (ক্লায়েন্ট) তিনি সদস্য হন। এর পর যে কাজ করাতে চান সেগুলি তাদের কাছে তুলে ধরেন।
একই সাথে যারা কাজ করতে আগ্রহি (ফ্রিল্যান্সার) তারাও সদস্য হিসেবে নাম লেখান। কাজের বর্ননা দেখেন এবং সেখান থেকে পছন্দের কাজ করতে আগ্রহ দেখান। যার পক্ষে যেকাজ করা সম্ভব তাকে যাচাই করে কাজ দেয়া হয়। ফ্রিল্যান্সিং কোম্পানী মধ্যস্থতা করার জন্য দুপক্ষের কাছে কিছু ফি নেন।
একে স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং প্রতিস্ঠান হিসেবে কল্পনা করলে যা হতে পারে; আপনি একটি প্রতিস্ঠান হিসেবে কাজ করবেন। প্রচার করবেন যেন যারা কাজ করাতে চান এবং যারা কাজ করতে চান উভয়েই আগ্রহি হয়ে নাম লেখান। যারা কাজ করাতে চান তাদের কাজগুলি নিন এবং যাদের পক্ষে করা সম্ভব তাদের দিয়ে করিয়ে নিন। ফি হিসেবে দুজনার কাছ থেকে কিছু নিন। আপনার দায়িত্ব কাজ ঠিকভাবে হয়েছে সেটা নিশ্চিত করা এবং যিনি কাজ করেছেন তিনি ঠিক পারিশ্রমিক পেয়েছেন সেটা নিশ্চিত করা।
নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে, বলা সহজ করা কঠিন। কথাটা ঠিক। এধরনের জটিল একটি বিষয় শুরু করা এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করা কঠিন। কিন্তু সব কাজই কাউকে না কাউকে, কোনভাবে শুরু করতে হয়।
এর সুফলগুলি আরেকবার ভেবে দেখুন। যারা কাজ করতে চান তাদেরকে বর্তমানে কাজের জন্য কাউকে নিয়োগ দিতে হয় অথবা নিজে খোজ করে কাজ করার মত কাউকে বের করতে হয়। অনেক সময় তাদের যোগ্যতা বা সততা যাচাই করা সম্ভব হয় না। অর্থের পরিমানেও অসন্তুষ্টি থাকে। তারা একটিমাত্র নিশ্চিত যায়গা পেলে সেখানে সহজে কাজ করার সুযোগ পেতে পারেন।
অন্যদিকে যারা কাজ করে আয় করতে চান তারা কজের সুযোগ পেতে পারেন। একজন ছাত্র নিজের পড়াশোনা ঠিক রেখে আয়ের সুযোগ পেতে পারেন। তাকে নিজে থেকে কাজ খুজতে হয় না। অন্যের ওপর নির্ভর করতে হয় না। কাজ করা, সাথে শেখা এবং পরবর্তীতে আরো বড় কাজের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা সবই হতে পারে। এককথায়, পার্টটাইম কাজ বলে যে বিষয়টির প্রচলন নেই সেটা চালু হতে পারে।
এধরনের কাজে বিস্বস্ততা অর্জন সবচেয়ে কঠিন কাজ। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে বিনা টাকায় কাজ পাওয়া যায়। তারা যতটা সম্ভব দুপক্ষেরই স্বার্থ দেখার চেষ্টা করে।
কেউ কেউ হয়ত ভেবে বসতে পারেন যারা নাম লেখাবেন তাদের কাছে সদস্য হওয়ার জন্য ফি নিয়ে আয় হতে পারে। শুরুতেই এচিন্তা বাদ দিয়ে ভাবা ভাল। এধরনের লোকঠকানো ব্যবসা অনেকদিন থেকেই প্রচলিত। নতুনভাবে শুরু করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে না।
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয়ভাবে ব্যবসা করা কি সম্ভব ?
সম্ভব। এর সুবিধে অনেক। একদিকে যারা কাজ করাতে চান তাদের কাজ সহজ করা এবং খরচ কমানো। অন্যদিকে যারা কাজ করে আয় করতে চান তাদের আয়ের সুযোগ করে দেয়া। এধনের কাজ আপনার চারিদিকে সবসময়ই হচ্ছে। তাকে কিছুটা নিয়মের মধ্যে এনেই একাজ করা সম্ভব।
কোন ফ্রিল্যান্সিং সাইটকে উদাহরন হিসেবে ধরুন। তাদের কাছে যিনি কাজ করাতে চান (ক্লায়েন্ট) তিনি সদস্য হন। এর পর যে কাজ করাতে চান সেগুলি তাদের কাছে তুলে ধরেন।
একই সাথে যারা কাজ করতে আগ্রহি (ফ্রিল্যান্সার) তারাও সদস্য হিসেবে নাম লেখান। কাজের বর্ননা দেখেন এবং সেখান থেকে পছন্দের কাজ করতে আগ্রহ দেখান। যার পক্ষে যেকাজ করা সম্ভব তাকে যাচাই করে কাজ দেয়া হয়। ফ্রিল্যান্সিং কোম্পানী মধ্যস্থতা করার জন্য দুপক্ষের কাছে কিছু ফি নেন।
একে স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং প্রতিস্ঠান হিসেবে কল্পনা করলে যা হতে পারে; আপনি একটি প্রতিস্ঠান হিসেবে কাজ করবেন। প্রচার করবেন যেন যারা কাজ করাতে চান এবং যারা কাজ করতে চান উভয়েই আগ্রহি হয়ে নাম লেখান। যারা কাজ করাতে চান তাদের কাজগুলি নিন এবং যাদের পক্ষে করা সম্ভব তাদের দিয়ে করিয়ে নিন। ফি হিসেবে দুজনার কাছ থেকে কিছু নিন। আপনার দায়িত্ব কাজ ঠিকভাবে হয়েছে সেটা নিশ্চিত করা এবং যিনি কাজ করেছেন তিনি ঠিক পারিশ্রমিক পেয়েছেন সেটা নিশ্চিত করা।
নিশ্চয়ই মনে হচ্ছে, বলা সহজ করা কঠিন। কথাটা ঠিক। এধরনের জটিল একটি বিষয় শুরু করা এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করা কঠিন। কিন্তু সব কাজই কাউকে না কাউকে, কোনভাবে শুরু করতে হয়।
এর সুফলগুলি আরেকবার ভেবে দেখুন। যারা কাজ করতে চান তাদেরকে বর্তমানে কাজের জন্য কাউকে নিয়োগ দিতে হয় অথবা নিজে খোজ করে কাজ করার মত কাউকে বের করতে হয়। অনেক সময় তাদের যোগ্যতা বা সততা যাচাই করা সম্ভব হয় না। অর্থের পরিমানেও অসন্তুষ্টি থাকে। তারা একটিমাত্র নিশ্চিত যায়গা পেলে সেখানে সহজে কাজ করার সুযোগ পেতে পারেন।
অন্যদিকে যারা কাজ করে আয় করতে চান তারা কজের সুযোগ পেতে পারেন। একজন ছাত্র নিজের পড়াশোনা ঠিক রেখে আয়ের সুযোগ পেতে পারেন। তাকে নিজে থেকে কাজ খুজতে হয় না। অন্যের ওপর নির্ভর করতে হয় না। কাজ করা, সাথে শেখা এবং পরবর্তীতে আরো বড় কাজের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা সবই হতে পারে। এককথায়, পার্টটাইম কাজ বলে যে বিষয়টির প্রচলন নেই সেটা চালু হতে পারে।
এধরনের কাজে বিস্বস্ততা অর্জন সবচেয়ে কঠিন কাজ। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে বিনা টাকায় কাজ পাওয়া যায়। তারা যতটা সম্ভব দুপক্ষেরই স্বার্থ দেখার চেষ্টা করে।
কেউ কেউ হয়ত ভেবে বসতে পারেন যারা নাম লেখাবেন তাদের কাছে সদস্য হওয়ার জন্য ফি নিয়ে আয় হতে পারে। শুরুতেই এচিন্তা বাদ দিয়ে ভাবা ভাল। এধরনের লোকঠকানো ব্যবসা অনেকদিন থেকেই প্রচলিত। নতুনভাবে শুরু করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে না।