এসে পরলাম Payoneer MasterCard নিয়ে । ( পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড)
পোস্ট বার দেখা হয়েছে
সচরাসচর আমরা অনলাইনে যে সকল সমস্যার সম্মুখীন হই তা হল পেপাল ও
বিভিন্ন পেমেন্ট সমস্যা। পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। অনেকেই এটা ব্যবহারও করছেন অনেকদিন ধরে। কিন্তু অনেকে আবার এ কার্ড নিতে যেয়ে সমস্যায় পড়ছেন নানা বিষয় নিয়ে। তাদের কথা ভেবেই আমার এ পোস্ট লেখা।
সুবিধাগোলো:
০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে।
০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc).
০৩. পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন।
০৪. পেপালে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন।
০৫. আমেরিকাতে একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পেতে পারেন, বিনামূল্যে।
০৬. প্রায় সব প্রতিষ্ঠান থেকে EFT গ্রহণ করতে পারবেন।
০৭. বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও).
০৮. কার্ডে আপনার নাম লিখা থাকবে, মানে নিজের নামে কার্ড পাবেন।
০৯. প্রথম বার যদি কার্ডে ১০০ ডলার তুলেন, ২৫ ডলার বোনাস পাবেন।
০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc).
০৩. পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন।
০৪. পেপালে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন।
০৫. আমেরিকাতে একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পেতে পারেন, বিনামূল্যে।
০৬. প্রায় সব প্রতিষ্ঠান থেকে EFT গ্রহণ করতে পারবেন।
০৭. বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও).
০৮. কার্ডে আপনার নাম লিখা থাকবে, মানে নিজের নামে কার্ড পাবেন।
০৯. প্রথম বার যদি কার্ডে ১০০ ডলার তুলেন, ২৫ ডলার বোনাস পাবেন।
১০. ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে।
অসুবিধা:
সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য।
আপনাকে নিচের ৪টি ধাপ অনুসরণ করতে হবেঃ
০১. কার্ডের জন্য আবেদন করুন।
০২. আপনার পরিচয়ের প্রমান দিন।
০৩. কার্ড Active করুন।
০৪. ডলার যোগ করুন।
০১. কার্ডের জন্য আবেদন করুন।
০২. আপনার পরিচয়ের প্রমান দিন।
০৩. কার্ড Active করুন।
০৪. ডলার যোগ করুন।
রেজিস্ট্রেশান: রেজিস্ট্রেশান করার সময়
আপনার সঠিক তথ্য দিন। এর জন্য আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের আইডি নম্বর অথবা
ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর অথবা পাসপোর্ট এর আইডি নম্বর প্রয়োজন হবে । রেজিস্ট্রেশান করতে এখানে ক্লিক করুন ।
পেওনিয়ার কার্ড যেভাবে পাবেন: পেওনিয়ার
কার্ড বেশ কয়েক প্রকারে পাওয়া যায়
–
পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি। কি করে ফর্ম পূরণ করতে হয় সে ব্যাপারে আমি আজ তেমন কিছু বলব না। কারন এ কার্ড যাদের দরকার তারা নিজেরাই একটু চেষ্টা করেন, না পারলে মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানান ।
আমি পরবর্তী পোস্ট এ কিভাবে এপ্লাই করবেন তা তুলে ধরবো ।
সাবধানঃ পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ডের জন্য এপ্লাই করতে কোন টাকা খরছ করতে হবে না ।