আর্টিকেল লেখার কয়েকটি কৌশল
পোস্ট বার দেখা হয়েছে
ইন্টারনেট মার্কেটিং
হল আর্টিকেল দ্বারা
নিয়ন্ত্রিত এবং স্বভাবতই “আর্টিকেল ইজ কিং” কোন
ওয়েবসাইট বা ব্লগ
তৈরি করার পর
একটা দায়িত্ব এসে
পরে প্রতিদিনই মানসম্পন্ন
আর্টিকেল পোস্ট করতে
হবে। অন্যদিকে দৈনন্দিন
কাজের ভিড়ে দিনে
একটা ৫০০ ওয়ার্ড
বা তার বেশি
বা কম ওয়ার্ডের
একটা আর্টিকেল লেখার
সময় হয়ে ওঠে
না। কিন্ত সময়
বাচাতে লেখার নিম্নমানের
করা কখনোই উচিৎ
নয়।শত ব্যস্ততার মাঝেও
মানসম্পন্ন একটা আর্টিকেল
লেখা বাঞ্চনীয়।
লেখার মান
বজাই রাখার সাথে
সাথে দ্রুত লেখার
কয়েকটি কৌশল
১) চিন্তা
গুলির একটি লিস্ট
করুনঃ
যখন কোন
বিষয়ে লিখতে ইচ্ছা
হবে তখন যা
মাথায় আসবে তা
কোন খাতায় বা
কোথাও লিখে রাখতে
হবে। অধিকাংশ ব্লগার
বা লেখক কি
বিষয়ে লিখবেন তা
চিন্তা করতে অর্ধেকের
বেশি সময় ব্যয়
করেন। তাই কোন
নতুন আইডিয়া মাথাই
আসার সাথে সাথে
লিখে রাখতে হবে।
তাহলে অনেকটা সময়
বেচে যাবে আর্টিকেল
লেখার সময়।
২) চিন্তা
গুলিকে অঙ্কুরিত হতে
দিনঃ
কোন একটা
বিষয়ের উপর হুটহাট
লেখা শুরু করলে
মাথায় কোন আইডিয়া
আসবে না, ফলে আর্টিকের
লিখতে গেলে অনেক
সময় ব্যয় হয়ে
যাবে। যে বিষয়ে
লিখবেন সে বিষয়ে
অবসর সময়ে চিন্তা
করুন। চিন্ত-ভাবনার প্রসার
হলে যখন লেখার
জন্য প্রস্তুত হবেন
তখন লেখার বিষয়বস্তুর
প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব
হবে না।
৩) শুরুর
আগেই কিছুটা নিজেকে
প্রস্তুত করুনঃ
স্বভাবতই দুই
এর অধিক আইডিয়া
মস্তিষ্কে গন্ডগোল করে
দেয়। আপনার চিন্তা-ভাবনার ভিতর যে
বিষয়গুলো আপনার মূল
বিষয়বস্তুর সাথে খাপ
খায় না সেগুলা
মস্তিষ্ক থেকে ঝেড়ে
ফেলে দিতে হবে।
তবে মাথায় রাখতে
হবে আপনার আর্টিকেল
লিখতে হবে ২০
মিনিট বা তার
একটু বেশি সময়
ধরে লেখার, কোন মহাকাব্য
রচনা করবার জন্য
নয়।
৪) লেখায়
বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার
করুনঃ
লেখায় বুলেট
বা নম্বার ব্যবহার
করুন যেমন “আর্টিকেল লেখার
১০ কিলার উপায়” এতে আর্টিকেল টি
খুব সহজে লিখতে
পারবেন। বড় ব্যাপার
হল পাঠক লিস্ট
আকারের লেখা পড়তে
পছন্দ করে আর
এভাবেই তাদের জন্য
পড়তে সহজ হয়।
৫) লেখাটি
ছোট রাখুনঃ
যদি মাত্র
২০ মিনিটে লেখা
শেষ করতে চান
তবে লেখাটি ৫০০
শব্দ বা তার
একটু বেশি রাখুন।
তবে ভাল মানের
লেখা লিখতে কার্পণ্য
করবেন না। যদিও
লেখাটি ৫০০ বা
তার বেশি শব্দের
মধ্যে লিখতে হবে
তবে তাতে অবশ্যয়
যা বুঝাতে চাওয়া
হয়েছে তা পরিষ্কার
হতে হবে। প্রতিটি
শব্দকেই গুরুত্ব দিন
এবং অল্প সময়ের
মধ্যে লেখা শেষ
করুন তবে গুনগত
মানের দিকে লক্ষ্য
রেখে।
৬) পুনরায়
ফিরে আসুনঃ
লিখতে লিখতে
যদি মনেহয় আর
আগাতে পারছেন না, তবে
জোর করার কিছু
নেই। লেখাটি সংরক্ষণ
করে রাখুন এবং
পরবর্তিতে একটু সময়
দিন। যদি লেখার
আবার ইচ্ছা হয়
তখনি লিখতে শুরু
করুন। আপনি একটি
আর্টিকেল থেকে অন্য
আর্টিকেলে যেতে পারেন, কিছু সময় অতিবাহিত
করুন,
দেখবেন আগের আর্টিকেল
এর তথ্য মাথাই
চলে আসবে। এতে
অনেক সময় বাঁচবে।
সর্বোপরি কথা হলো উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখলেই ভাল ভাল আর্টিকেল অল্প সময়ের মধ্যেই লেখা সম্ভব।
সর্বোপরি কথা হলো উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখলেই ভাল ভাল আর্টিকেল অল্প সময়ের মধ্যেই লেখা সম্ভব।